নালিতাবাড়ী প্রতিনিধি
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের জন্মশত বার্ষিকীতে একশত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর লোগো অংকন করার কাজ করে আসছে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার বাদশা মিয়া। বর্তমানে ৯৯ টি বিদ্যালয়ে লোগো অংকন করার কাজ শেষ হয়েছে। সর্বশেষ আগামী ২৬ মার্চ একশতম লোগো অংকন করবেন গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া গিমাডাঙ্গা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু শিক্ষা অর্জন করেছিলেন সেই মহান স্মৃতি বিজরিত বিদ্যাপিঠে। শুধু বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে নিঃস্বার্থ ভাবে কাজটি করছেন বাদশা মিয়া।
বাদশা মিয়া নালিতাবাড়ী শহরের গড়কান্দা মহল্লায় বাস করেন। ছোটবেলা থেকেই জীবিকার সন্ধানে আর্টকে পেশা হিসেবে বেছে নেন তিনি। রং আর তুলির ছোঁয়ায় ব্যানার, সাইনবোর্ড ইত্যাদি লিখে চলে তাঁর সংসার।
বাদশা মিয়ার বঙ্গবন্ধুকে এই নিখাত ভালোবাসার কারণে নালিতাবাড়ী উপজেলা মার্সেলের এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর রুনা ইলেকট্রনিক্স এর পক্ষ থেকে একটি ফ্রিজ উপহার হিসেবে দিয়েছেন। গতকাল ২০ মার্চ ছিলো মার্সেলের জন্মদিন। সেদিন উপলক্ষে উপজেলা চত্বরে মুজিব শতবর্ষ মঞ্চে এক কনসার্টের আয়োজন করা হয়। কনসার্টে জামালপুরের অবন্তী সীথি,ইউনুস আলী ও নালিতাবাড়ীর হাছনা হেনা সঙ্গীত পরিবেশন করেন।
কনসার্টের পুর্বে মার্সেলের এডিশনাল ডিরেক্টর রবিউল হাসান সুমন,ডেপুটি ডিরেক্টর নুরুল ইসলাম রুবেল,উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক,ওসি বছির আহামেদ বাদল,সাংবাদিক এমএ হাকাম হীরা,সামেদুল ইসলাম তালুকদার,আবদুল মান্নান সোহেল, সাইফুল ইসলাম ও রুনা ইলেকট্রনিক্্েরর স্বত্তাধিকারী সামিউল ইসলাম চিত্রকর বাদশার হাতে একটি ফ্রিজ তুলেদেন।
রুনা ইলেকট্রনিক্্েরর স্বত্তাধিকারী সামিউল ইসলাম বলেন,চিত্রকর বাদশা যার সংসার চলে এই আর্টের কাজ করে। অথচ সে কতবড় মনের অধিকারী শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে নিজের অর্থ খরচ কওে তিনি এই কাজটি করছেন। তাকে মার্সেলের পক্ষ থেকে এই উপহার দিতে পেরে নিজেকে ধন্যমনে করছি।
Leave a Reply