1. admin@somoyerahoban.com : admin :
সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫, ০২:২৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
শান্তিময় সমাজ বিনির্মাণে তওহীদ ভিত্তিক ব্যবস্থার বিকল্প নেই শীর্ষক গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে মতবিনিময় সভা। পাহাড়ে মেঘ দেখলেই আতঙ্ক ছড়ায় নালিতাবাড়ীতে ওএমএসের আটা কিনতে মানুষের দীর্ঘ লাইন,চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ কম, ফিরতে হচ্ছে খালি হাতে। নালিতাবাড়ীতে ‘আলোকবিন্দু’ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সাংগঠনিক পরিচিতি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত নালিতাবাড়ীতে ৫০০ হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা বিতরণ নালিতাবাড়ীতে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ধরতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ, গ্রেপ্তার ৪ নালিতাবাড়ীতে রোটারির প্রকৃতিযাত্রা নালিতাবাড়ীতে ২৫ হাজার গাছের চারা বিতরণ ও পৌরশহরে সিসি ক্যামেরা স্থাপন উদ্বোধন মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন নারী সাংবাদিককে উপেক্ষা: গণতান্ত্রিক রাজনীতির জন্য লজ্জাজনক নজির

নালিতাবাড়ী হানাদার মুক্ত দিবস পালন

রিপোর্টার
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৯১ বার

না‌লিতাবাড়ী প্রতি‌নি‌ধি
০৭ ডিসেম্বর নালিতাবাড়ী মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে বীর মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের জীবনকে বাজি রেখে পাকহানাদার বাহিনীকে পরাস্ত করে শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপ‌জেলা‌কে দখল মুক্ত করেন।

দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে সেঁজুতি বিদ্যানিকেতনের আয়োজনে ০৭ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে সেঁজুতি অঙ্গনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা কলেজের প্রভাষক স্বপ্না চক্রবর্তী।
নালিতাবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমেদ বকুল মুক্ত দিবস উদযাপনের শুভারম্ভ করেন। পরে পৌর শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় সেঁজুতি অঙ্গনে শেষ হয়।আনন্দ শোভা যাত্রায় উপস্থিত ছিলেন সেঁজুতি বিদ্যানিকেতনের শিক্ষার্থী,শিক্ষক, অভিভাবক,বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড এবং আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ।
মুক্তিযোদ্ধা ও এলাকাবাসীরা জানান,শেরপুর জেলার সীমান্তবর্তী গুরুত্বপূর্ণ পাহাড়ি জনপদ নালিতাবাড়ীতে দুইদিন দুইরাত সরাসরি যুদ্ধের পর মুক্তির এই দিনটি এলাকার মানুষের স্মৃতিতে ভাস্বর হয়ে আছে আজও। এদিন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বর্তমান উপজেলা পরিষদ, রামচন্দ্রকুড়া ফরেষ্ট অফিস, হাতিপাগার বিডিআর ক্যাম্প, তিনআনী ও আহাম্মদ নগরে শক্তিশালী ক্যাম্প স্থাপন করে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় দীর্ঘ ৯ মাসে উপজেলার বিভিন্নস্থানে পাক হানাদার বাহিনী নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায়। এতে নারী পুরুষসহ অসংখ্য মানুষ দেশের স্বাধীনতার জন্য প্রাণ হারায়।
টানা দুইদিন দুইরাত গুলিবর্ষনের পর ৬ ডিসেম্বর মিত্রবাহিনীর জঙ্গী বিমান দিয়ে বোম্বিং করার পরিকল্পনা করে। এতে জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির কথা চিন্তা করে সে পরিকল্পনা বাদ দেওয়া হয়। অবশেষে ৭ ডিসেম্বর নালিতাবাড়ী উপজেলা হানাদার মুক্ত হয়।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিস্তারিত...